কোষ ও এর গঠন নোট (Cell and its Structure) HSC Biology

কোষ ও এর গঠন নোট (Cell and its Structure) HSC Biology ছাড়াও আর জানতে ক্লিকঃ

কোষ প্রাচীর

১ জীবদেহের জৈবিক কার্যকলাপের একক— কোষ।
২ নিউক্লিয়াসের উপস্থিতির ভিত্তিতে কোষ– ২ প্রকার ।
৩ সুগঠিত নিউক্লিয়াসবিহীন কোষ— আদিকোষ।
8. সুসংগঠিত নিউক্লিয়াস, মাইটোকন্ড্রিয়া, গলজি বস্তু ও সেন্ট্রিওল থাকে- প্ৰকৃতকোষে।
৫. জীবজগতের সবচেয়ে বড় কোষ— উটপাখির ডিম।

৬ কোষ ও কোষীয় অঙ্গাণু সমূহের বিশদ গঠনকে বলা হয়— কোষের সূক্ষ্ম গঠন
৭. উদ্ভিদকোষে জড় পদার্থ দ্বারা গঠিত মৃত আবরণকে বলা হয়—কোষপ্রাচীর
৮. উদ্ভিদকোষের অন্যতম শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য হলো— কোষ প্রাচীর ।
৯ কোষপ্রাচীর অনুপস্থিত- প্রাণিকোষে।
১০.সর্বপ্রথম কোষপ্রাচীর আবিষ্কার করেন— রবার্ট হুক।

কোষ ও এর গঠন নোট (Cell and its Structure) HSC Biology

১১. কোষ প্রাচীরের প্রথম স্তর হলো- মধ্যপর্দা।
১২. দুটি পাশাপাশি কোষ প্রাচীরের ছিদ্র— প্লাজমোডেসমাটা।
১৩. উদ্ভিদকোষের কোষপ্রাচীরের গাঠনিক উপাদান— সেলুলোজ
.১৪. কোষপ্রাচীরের ক্ষুদ্রতম গাঠনিক একক হলো— মাইসেলি

প্লাজমামেমব্রেন

১৫. কোষঝিল্লির স্থানে স্থানে তরঙ্গায়িত ভাঁজ হলো- মাইক্রোভিলাস।
১৬. কোষঝিল্লির রাসায়নিক গঠনকারী পদার্থ – লিপোপ্রোটিন।
১৭. কোষঝিল্লির শুষ্ক ওজনের প্রায় ৬০ ভাগ— লিপিড
১৮. উদ্ভিদের কোষঝিল্লির আবরণী-বৈষম্যভেদ্য।
১৯. সর্বপ্রথম কোষঝিল্লির সুনির্দিষ্ট মডেল প্রস্তাব করেন – Danielli এবং Davson
২০. সিঙ্গার এবং নিকলসন প্রবর্তিত কোষঝিল্লির মডেল— ফ্লুইড-মোজাইক মডেল।
২১. কোষঝিল্পির অনেকটা তরল পদার্থের মতো আচরণ করাকে বলে—Flip-flop movement

সাইটোপ্লাজম ও অঙ্গাণু (কোষ অঙ্গাণুসমূহের অবস্থান, গঠন ও কাজ)

২২. নিউক্লিয়াস ব্যতীত প্রোটোপ্লাজমের অবশিষ্ট অংশই হলো— সাইটোপ্লাজম
২৩. সাইটোপ্লাজমের তরল অংশ হলো- মাতৃকা।
২৪.সাইটোপ্লাজমের ঘন বহিঃস্থ অঞ্চল হলো– এক্টোপ্লাজম।
২৫.সাইটোপ্লাজমের কেন্দ্রস্থ কম ঘন অঞ্চল হলো- এন্ডোপ্লাজম।
২৬. সাইটোপ্লাজমে দৃশ্যমান ফাঁকা অংশকে বলা হয় কোষগহ্বর।

কোষ ও এর গঠন নোট (Cell and its Structure) HSC Biology

২৭.সাইটোপ্লাজমের রাসায়নিক উপাদান- ২ প্রকার।
২৮. কোষগহ্বর ধারণ করে কোসরস।
২৯. উদ্ভিদকোষের সাইটোপ্লাজমে শর্করার পরিমাণ- ২০%।
৩০. খাদ্য প্রস্তুতকারী সাইটোপ্লাজমীয় অঙ্গাণু– ক্লোরোপ্লাস্ট।
৩১. জীবের সকল বিপাকীয় কাজের নিয়ন্ত্রক সাইটোপ্লাজম।

রাইবোসোম, গলজি বস্তু, লাইসোজোম, সেন্ট্রিওল ও এন্ডোপ্লাজমিক রেটিকুলাম

৩২. ১৯৫৪ সালে রাইবোসোম আবিষ্কার করেন- Albert Claude
৩৩. সর্বজনীন অঙ্গাণু বলা হয় রাইবোসোমকে।
৩৪. রাইবোসোমের একক আবিষ্কার করেন- Theodor Svedberg।
৩৫. “কোষের প্রোটিন ফ্যাক্টরি” বলা হয় রাইবোসোমকে।
৩৬. গলগি বস্তু আবিষ্কার করেন- ক্যামিলো গলগি।

৩৭. পেঁচা ও বিড়ালের স্নায়ুকোষ থেকে আবিষ্কার হয়— গলগি বস্তু।
৩৮. কোষের ট্রাফিক পুলিশ বলা হয়— গলগি বস্তুকে।
৩৯. গলগি বস্তুর সবচেয়ে স্থিতিশীল উপাদান- সিস্টারনি।
৪০.উদ্ভিদ কোষের কার্বোহাইড্রেট ফ্যাক্টরি বলা হয়— গলগি বস্তুকে ।
৪১.লাইসোসোম আবিষ্কার ও নামকরণ করেন- De Duve. C

কোষ ও এর গঠন নোট (Cell and its Structure) HSC Biology

৪২. উদ্ভিদকোষে প্রাপ্ত লাইসোসোমকে বলে- স্ফিরোজোম।
৪৩. কোষের সুইসাইডাল স্কোয়াড— লাইসোসোম।
৪৪. কোষের স্বপ্রজননক্ষম অঙ্গাণু হলো- সেন্ট্রিওল।
৪৫. সেন্ট্রোসোম নামকরণ করেন থিওডোর বোভেরি
৪৬. সিলিয়া ও ফ্লাজেলা গঠনে সহায়তা করে সেন্ট্রিওল।
৪৭. শুক্রাণুর লেজ গঠনে সহায়তা করে— সেন্ট্রিওল

৪৮. অপত্য ক্রোমোসোমের চলনে সহায়তা করে সেন্ট্রিওল
৪৯. মাইক্রোটিউবিউলসের গড় ব্যাস- 20nm..
৫০. সাইটোকঙ্কালের ভূমিকা পালন করে মাইক্রোটিউবিউলস।
৫১. কোষ বিভাজন কালে মাকুতন্তু হিসেবে কাজ করে- মাইক্রোটিউবিউলস।
৫২. সাইটোপ্লাজমে জালের মতো সজ্জিত সরু নালিকা সদৃশ অঙ্গ হলো-এন্ডোপ্লাজমিক জালিকা।

৫৩. পোর্টার ও তার সহকর্মীরা এন্ডোপ্লাজমিক জালিকা প্রথম প্রত্যক্ষ করেন—১৯৪৫ সালে।
৫৪. এন্ডোপ্লাজমিক জালিকার অবস্থান -সাইটোপ্লাজমে
55. রাইবোসোমের উপস্থিতির ভিত্তিতে এন্ডোপ্লাজমিক জালিকার প্রকারভেদ- ২টি

মাইটোকন্ড্রিয়া

৫৬ “কোষের পাওয়ার হাউস বা শক্তিঘর” বলা হয়— মাইটোকন্ড্রিয়াকে।
৫৭. মাইটোকন্ড্রিয়ন নামকরণ করেন- কার্ল বেন্ডা।
৫৮. মাইটোকন্ড্রিয়ার ভেতর আঙ্গুলের মতো ভাঁজগুলো হলো- ক্রিস্টি।
৫৯. ক্রিস্টির মধ্যবর্তী ফাঁকা স্থানকে বলে- অন্তঃক্রিস্টি।
৬০. ATP সংশ্লেষিত হবার স্থান অক্সিজোম।
৬১. অক্সিডেটিভ ফসফোরাইলেশন সংঘটিত হয়— মাইটোকন্ড্রিয়নে।

কোষ ও এর গঠন নোট (Cell and its Structure) HSC Biology

৬২. ETS ঘটবার স্থান- মাইটোকন্ড্রিয়ন।
৬৩. ক্রেবস চক্ৰ সংঘটিত হয়— মাইটোকন্ড্রিয়ায়।

ক্লোরোপ্লাস্ট

৬৪. বর্ণের ভিত্তিতে প্লাস্টিড প্রধানত – ৩ প্রকার।
৬৫. বর্ণহীন প্লাস্টিডকে বলা হয় – লিউকোপ্লাস্ট।
-.৬৬. সূর্যালোকের উপস্থিতিতে রঞ্জক পদার্থ ধারণ করে- লিউকোপ্লাস্ট।
৬৭. তেল ও চর্বিজাতীয় পদার্থ সঞ্চয় করে— ইলায়োপ্লাস্ট।

৬৮. সবুজ ব্যতীত অন্য বর্ণের রঙিন প্লাস্টিডগুলো— ক্রোমোপ্লাস্ট।
৬৯. সবুজ বর্ণযুক্ত প্লাস্টিড হলো- ক্লোরোপ্লাস্ট ।
৭০. ক্লোরোফিলের আধিক্যের কারণে ক্লোরোপ্লাস্টের বর্ণ হয়— সবুজ।
৭১, ক্যারোটিন পিগমেন্টের বর্ণ- কমলা-লাল।
৭২. সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে খাদ্য তৈরিতে মুখ্য ভূমিকা পালন করে-নিউক্লিয়াস
৭৩. সাইটোপ্লাজমের সর্ববৃহৎ অঙ্গাণু ক্লোরোপ্লাস্ট।

কোষ ও এর গঠন নোট (Cell and its Structure) HSC Biology

৭৪. কোষের মস্তিষ্ক বলা হয়—নিউক্লিয়াসকে।
৭৫. নিউক্লিয়াস আবিষ্কার করেন রবার্ট ব্রাউন।
৭৬.অর্কিড পাতার কোষে নিউক্লিয়াস আবিষ্কৃত হয়- ১৮৩১ সালে।
৭৭. কোষ বিভাজন নিয়ন্ত্রণ করে নিউক্লিয়াস।

৭৮. কোষে নিউক্লিওলাস আবিষ্কার করেন- ফন্টনা
৭৯. নিউক্লিওটাইডের ভাণ্ডার হলো- নিউক্লিওলাস


ক্রোমোসোম (গঠন ও কোষ বিভাজনে এর ভূমিকা)

৮০. ক্রোমোসোম শব্দের অর্থ বর্ণ ধারণকারী দেহ।
৮১. ক্রোমোসোম আবিষ্কার করেন— Strasburger
৮২. ক্রোমোসোমের নামকরণ করেন W. Waldeyer
৮৩ বংশগতির ধারক ও বাহক হলো- ক্রোমোসোম।
৮৪. মানবদেহের কোষে অটোসোমের সংখ্যা- ৪৪টি।

৮৫. ক্রোমাটিনের বেশি কুণ্ডলিত অংশকে বলে— হেটারোক্রোমাটিন।
৮৬. বংশগতিতে ক্রোমাটিনের অধিক সক্রিয় অংশ হলো- ইউক্রোমাটিন।
৮৭. মেরুমুখী চলনে অগ্রগামী ভূমিকা রাখে ক্রোমোসোমের সেন্ট্রোমিয়ার।

কোষ ও এর গঠন নোট (Cell and its Structure) HSC Biology

৮৮. ম্যাট্রিক্সসহ ক্রোমোসোমের বাইরের আবরণী পেলিকল।
৮৯. । আকৃতির ক্রোমোসোমকে বলে- টেলোসেন্ট্রিক।
৯০. বংশগতির ভৌত ভিত্তি বলা হয় ক্রোমোসোমকে

বংশগতীয় বস্তু (ডিএনএ, আরএনএ এর গঠন এবং ডিএনএ রেপ্লিকেশন)

৯১। প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বৈশিষ্ট্য স্থানান্তর করে বংশগতি বস্তু।
৯২। ক্রোমোসোমের প্রধান এবং একমাত্র স্থায়ী উপাদান – DNA
৯৩. নিউক্লিন এর নামকরণ করেন ফ্রেডরিক মিশার।
৯৪. বংশগতির ভৌত ভিত্তি হিসেবে স্বীকৃত ক্রোমোসোম।

৯৫. ওয়াটসন ও ক্লিক DNA অণুর ডাবল হেলিক্স মডেল দেন- ১৯৫৩ সালে।
৯৬. দ্বিসূত্রক DNA অণুর মধ্যকার প্রতিটি পূর্ণাঙ্গ প্যাচের দূরত্ব- ৩৪A
৯৭. DNA অণুতে পলিনিউক্লিওটাইড চেইনের সংখ্যা- ২টি।
৯৮. শুধুমাত্র DNA অণুতে পাওয়া ক্ষার থাইমিন।
৯৯. নিউক্লিক এসিডে থাকা রাইবোজ শর্করা- RNA।

কোষ ও এর গঠন নোট (Cell and its Structure) HSC Biology

১০০, রাইবোসোম নামক অঙ্গাণু গঠনে সহায়তা করে– RNA
১০১. RNAতে থাইমিনের পরিবর্তে পাওয়া যায়- ইউরাসিল।
১০২. DNA থেকে DNA সংশ্লেষ করাকে বলে- অটোক্যাটালাইটিক ফাংশন।
১০৩. DNA অনুলিপন ঘটে কোষ বিভাজনের ইন্টারফেজ পর্যায়ে।
১০৪. DNA অনুলিপনে ওয়াটসন ও ক্লিক প্রস্তাবিত প্রথম পদ্ধতি – অর্ধ-সংরক্ষণশীল।

১০৫, DNA অনুলিপনের জন্য এনজাইমের প্রয়োজন= ৩০টি।
১০৬. অপত্য সূত্রের ছোট ছোট DNA খণ্ডকে বলে— ‘ওকাজাকি খণ্ড’
১০৭. OKAZAKI fragment তৈরির প্রক্রিয়াকে বলা হয় – Replication
১০৮ অনুলিপনে DNA অণুর খণ্ডগুলো সংযুক্ত করে প্রাইমেজ।

ট্রান্সক্রিপশন ও ট্রান্সলেশন,

১০৯. DNA থেকে MRNA তৈরির প্রক্রিয়াই হলো— ট্রান্সক্রিপশন
১১০, ডাবল স্ট্র্যান্ডের পরিবর্তে একক স্ট্র্যান্ডে ঘটে- ট্রান্সক্রিপশন ।
১১১. পলিপেপটাইড চেইনের সকল তথ্য সংরক্ষণ করে সিসট্রন।
১১২. আমিষ গঠনের জন্য বার্তা কোডন হিসেবে কাজ করে mRNA

কোষ ও এর গঠন নোট (Cell and its Structure) HSC Biology

১১৩. প্রকৃতকোষে mRNA-র সংকেতবাহী অংশ হলো- এক্সোন।
১১৪. প্রকৃতকোষে mRNA-র সংকেতবিহীন অংশ হলো— ইনট্রোন ।
১১৫. সিসট্রনের এক্সন অংশের পুনর্বিন্যাসকে বলে— জিন স্পাইসিং।
১১৬. mRNA থেকে প্রোটিন তৈরির প্রক্রিয়া হলো- ট্রান্সলেশন।
১১৭. মেথিওনিনের জন্য নির্ধারিত কোডন— AUG

জিন ও জেনেটিক কোড

১১৮. মেন্ডেল বংশগতির বৈশিষ্ট্যবাহী কণার নাম দেন- ফ্যাক্টর।
১১৯. মেন্ডেলীয় ফ্যাক্টরকে জিন হিসেবে নামকরণ করেন- জোহানসেন।
১২০. X-ray প্রয়োগে মিউটেশন ঘটাতে সক্ষম হন— মুলার।
১২১. জেনেটিক তথ্যের মূল একক— কোডন।
১২২. প্রোটিন গঠনকারী অ্যামিনো অ্যাসিড সংখ্যা- ২০ টি

১২৩. জেনেটিক কোড— তিন অক্ষরবিশিষ্ট।
১২৪. জেনেটিক কোডের সম্পূর্ণ অর্থ উদ্ধার করা হয়- ১৯৬৬ সালে।
১২৫. কৃত্রিমভাবে উদ্ভিাবিত জেনেটিক কোডের সংখ্যা— ৬৪টি।
১২৬. প্রারম্ভিক কোডন হলো- মেথিওনিন।
১২৭. সমাপ্তি কোডন হলো– UAA, UAG ও UGA
১২৮. মেথিওনিন নির্দেশক কোডন— AUG

Leave a Comment

You cannot copy content of this page