মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন নোট ।মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন জ্ঞানমূলক ।মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন mcq। মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন সৃজনশীল প্রশ্ন সাজেশন (pdf)। রসায়ন ১মপত্র ৩য় অধ্যায়

মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন নোট ।মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন জ্ঞানমূলক ।মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন mcq। মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন সৃজনশীল প্রশ্ন সাজেশন (pdf)। রসায়ন ১মপত্র ৩য় অধ্যায়: এইচএসসি শিক্ষার্থীরা তোমাদের রসায়ন ১মপত্রের ৩য় অধ্যায় মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন এর সবধরনের সাজেশন এখানে একসাথে সন্নিবেশিত করা হয়েছে।

মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

পাঠ। ইলেকট্রন বিন্যাসের ভিত্তিতে মৌলের শ্রেণিবিভাগ 

প্রশ্ন ১। আধুনিক পর্যায় সূত্রের সংজ্ঞা দাও । 

উত্তর : আধুনিক পর্যায় সূত্রের সঙ্গাটি হলো- “মৌলসমূহের ভৌত ও রাসায়নিক ধর্মাবলি তাদের পারমাণবিক পর্যায়ক্রমে আবর্তিত হয়।” 

সংখ্যা বৃদ্ধির সাথে 

প্রশ্ন ২। অবস্থান্তর মৌল কাকে বলে? উত্তর : পর্যায় তালিকায় d-ব্লক মৌলসমূহ যাদের সুস্থিত আয়নে d অরবিটাল ইলেকট্রন দ্বারা আংশিকভাবে পূর্ণ থাকে তাদেরকে অবস্থান্তর মৌল বলে। 

প্রশ্ন ৩। ক্ষার ধাতু কী? 

[মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজ, টাঙ্গাইল) উত্তর : গ্রুপ। এর ধাতব মৌলসমূহ (যেমন— Li, Na, K, Rb Cs) অত্যন্ত সক্রিয় হওয়ায় এরা পানির সাথে বিক্রিয়া করে তীব্র ক্ষার উৎপন্ন করে। এজন্য এদের ক্ষার ধাতু বলা হয়। 

Read more

প্রশ্ন ৪। p ব্লক মৌল কী?

উত্তর : যেসব মৌলের সর্বশেষ ইলেকট্রনটি p অরবিটালে প্রবেশ করে তাদেরকে p ব্লক মৌল বলে। 

প্রশ্ন ৫। পর্যায় সূত্র কী? 

উত্তর : পর্যায় সূত্রটি হলো- বিভিন্ন মৌলের ভৌত রাসায়নিক ধর্মাবলি তাদের পারমাণবিক সংখ্যার বৃদ্ধির সাথে পর্যায়ক্রমে আবর্তিত হয়।

53 প্রশ্ন ৬। d-ব্লক মৌল কী? 

উত্তর : যে সকল মৌলসমূহের পরমাণুর সর্বশেষ ইলেকট্রনটি dঅরবিটালে প্রবেশ করে তাদেরকে d-ব্লক মৌল বলে। 

প্রশ্ন ৭। নিকটোজেন কী? 

উত্তর : পর্যায় সারণির 15 নং গ্রুপের (নাইট্রোজেন পরিবার) অন্তর্গত মৌলসমূহকে সাধারণভাবে নিকটোজেন বলা হয়। 

প্রশ্ন ৮। ল্যান্থানাইড কী? 

উত্তর : পর্যায় সারণির ল্যান্থানাম La(57) এর পরবর্তী মৌল সিরিয়াম Ce(58) থেকে লুটেশিয়াম Lu(71) পর্যন্ত 14টি মৌলকে ল্যান্থানাইড বলা হয় । 

প্রশ্ন ৯।f ব্লক মৌল কাকে বলে? 

উত্তর : যে সকল মৌলের ইলেকট্রন বিন্যাসে সর্বশেষ ইলেকট্রনটি f অরবিটালে যায় তাদেরকে f-ব্লক মৌল বলে। 

প্রশ্ন ১০। বিরল মৃত্তিকা ধাতু কাকে বলে? 

উত্তর : পর্যায় সারণির ষষ্ঠ পর্যায়ের সিরিয়াম (Ce) থেকে লুটেসিয়াম (Lu) পর্যন্ত 14টি মৌলকে বিরল মৃত্তিকা ধাতু বলা হয়। 

প্রশ্ন ১১। মৃৎক্ষার ধাতু কাকে বলে? 

উত্তর : s- ব্লক মৌলসমূহের মধ্যে যেগুলোর সর্ববহিঃস্থ স্তরের ইলেকট্রন বিন্যাস ns” তাদেরকে মৃৎক্ষার ধাতু বলে। 

প্রশ্ন ১২। যোজনী কাকে বলে? 

উত্তর : মৌলের পরমাণু বহিঃস্তরে যতটি ইলেকট্রন গ্রহণ করে বা বহিঃস্তর থেকে যতটি ইলেকট্রন বর্জন করে, অথবা অপর পরমাণুর সাথে যতটি অযুগল ইলেকট্রন শেয়ারে অংশগ্রহণ করে সেই সংখ্যাকে মৌলের যোজনী বলে। 

পাঠ। মৌলের বিভিন্ন শ্রেণির সাধারণ ধর্মাবলি 

প্রশ্ন ১৪। ক্ষার ধাতু কী? 

উত্তর : গ্রুপ 1 এর ধাতব মৌলসমূহ (যেমন- Li, Na, K, Rb Cs) অত্যন্ত সক্রিয় হওয়ায় এরা পানির সাথে বিক্রিয়া করে তীব্র ক্ষার উৎপন্ন করে। এজন্য এদের ক্ষার ধাতু বলা হয়। 

প্রশ্ন ১৫। কর্ণ সম্পর্ক কী? 

উত্তর : পর্যায় সারণির একটি বিশেষ মৌলের সাথে উহার ঠিক পরবর্তী শ্রেণির এবং কোনাকুনিভাবে অবস্থিত পরবর্তী পর্যায়ের অপর একটি মৌলের ধর্মের সাদৃশ্য বিদ্যমান। কৌণিক বা তির্যকভাবে, অবস্থিত মৌলসমূহের ধর্মের এরূপ সাদ্যশ্যকে কর্ণ সম্পর্ক বলে। পাঠ। পর্যায়বৃত্ত ধর্ম : গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক, পরমাণুর আকার, যোজ্যতা, আয়নিকরণ শক্তি, ইলেকট্রন আসক্তি তড়িৎ ঋণাত্মকতা, ধাতব ধর্ম 

প্রশ্ন ১৬। পর্যায়বৃত্ত ধর্ম কী?

উত্তর : মৌলসমূহের ইলেকট্রন বিন্যাস ভিত্তিক পরিবর্তনশীল ধর্মসমূহকে পর্যায়বৃত্ত ধর্ম বলে। 

প্রশ্ন ১৭। ইলেকট্রন আসক্তি কাকে বলে? উত্তর : গ্যাসীয় অবস্থায় কোনো মৌলের 1 মোল চার্জ নিরপেক্ষ বিচ্ছিন্ন পরমাণুর প্রত্যেকটির সাথে একটি করে মোট 1 মোল ইলেকট্রন পরমাণুর সর্বশেষ শক্তিস্তরে যুক্ত হয়ে 1 মোল একক ঋণাত্মক চার্জযুক্ত গ্যাসীয় আয়ন সৃষ্টি করতে যে পরিমাণ শক্তি নির্গত হয় তা হলো ঐ মৌলের ইলেকট্রন আসক্তি। 

প্রশ্ন ১৮ / আয়নিকরণ বিভব কী? 

-উত্তর : গ্যাসীয় অবস্থায় কোনো মৌলের 1.0 মোল বিচ্ছিন্ন পরমাণুর সর্ববহিঃস্থ স্তর হতে থেকে একটি করে 1.0 মোল পরিমাণ ইলেকট্রন অসীম দূরত্বে অপসারণ করে পরমাণুটিকে একক ধনাত্মক আয়নে পরিণত করতে যে পরিমাণ শক্তির প্রয়োজন হয় তাই আয়নিকরণ বিভব। 

পাঠ আয়নিকরণ শক্তি, ইলেকট্রন আসক্তি, তড়িৎ ঋণাত্মকতার উপর বিভিন্ন নিয়ামকের (পরমাণুর আকার, উপস্তর, ইলেকট্রন বিন্যাস) প্রভাব

প্রশ্ন ১৯। ধাতব ব্যাসার্ধ কাকে বলে? 

উত্তর : ধাতুর কেলাসে অন্তর্ভুক্ত দুটি পরমাণুর আন্তঃনিউক্লিয়ার দূরত্বের অর্ধেককে ঐ ধাতুর ধাতব ব্যাসার্ধ বলা হয়। 

পাঠ। মৌলের অক্সাইডের ধর্ম (অম্ল-ক্ষার ধর্ম) 

প্রশ্ন ২০। উভধর্মী অক্সাইড কী? 

উত্তর : যেসব মৌলের অক্সাইড এসিড ও ক্ষারক উভয়ের সাথে বিক্রিয়া করে লবণ ও পানি উৎপন্ন করে, তাদেরকে উভধর্মী অক্সাইড বলে। 

প্রশ্ন ২১। অম্লীয় অক্সাইড কাকে বলে? 

উত্তর : যেসব অক্সাইড পানির সাথে বিক্রিয়া করে অম্লীয় যৌগ উৎপন্ন করে তাদেরকে অম্লীয় অক্সাইড বলে। 

পাঠ অরবিটালের অধিক্রমণ 

প্রশ্ন ২২। (পাই) বন্ধন কী? 

উত্তর : অণু গঠন বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণকারী দুটি পরমাণুর একই অক্ষ বরাবর অবস্থানরত দুটি যোজনী অরবিটালের পাশাপাশি অধিক্রমণের ফলে সৃষ্ট সমযোজী বন্ধনকে বন্ধন বলে।

প্রশ্ন ২৩। সিগমা বন্ধন কী? 

উত্তর : দুটি একই বা ভিন্ন পরমাণুর দুটি পারমাণবিক অরবিটাল একই অক্ষ বরাবর মুখোমুখি অধিক্রমণের ফলে আণবিক অরবিটাল সৃষ্টির মাধ্যমে যে সমযোজী বন্ধন গঠিত হয় তাকে সিগমা বন্ধন বলে। 

পাঠ। সমযোজী বন্ধনের শ্রেণিবিভাগ 

প্রশ্ন ২৪। সমযোজী ব্যাসার্ধ কাকে বলে? উত্তর : একটি একক সমযোজী বন্ধনে যুক্ত একই মৌলের দুটি পরমাণু যোগে গঠিত অণুতে পরমাণুদ্বয়ের নিউক্লিয়াসের মধ্যবর্তী দূরত্বের অর্ধেককে উক্ত মৌলের পরমাণুর সমযোজী ব্যাসার্ধ বলা হয়।

প্রশ্ন ২৫। সন্নিবেশ বন্ধন কাকে বলে? 

উত্তর : দুটি পরমাণুর মধ্যে বন্ধন সৃষ্টির সময় যখন একটি পরমাণু একজোড়া ইলেকট্রন দান করে কিন্তু উভয় পরমাণু বা আয়ন সেই একজোড়া ইলেকট্রন সমভাবে শেয়ার করে বন্ধন সৃষ্টি করে তাকে, সন্নিবেশ বন্ধন বলে। 

প্রশ্ন ২৬। জটিল যৌগ কী? 

উত্তর : যখন কোন অণুতে কোন কেন্দ্রীয় পরমাণুর সাথে দুই বা ততোধিক পরমাণু বা পরমাণুগুচ্ছ সন্নিবেশ সমযোজী বন্ধনের মাধ্যমে যুক্ত হয় তখন ঐ অণুই হচ্ছে জটিল যৌগ। 

মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন নোট ।মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন জ্ঞানমূলক ।মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন mcq। মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন সৃজনশীল প্রশ্ন সাজেশন (pdf)। রসায়ন ১মপত্র ৩য় অধ্যায়

প্রশ্ন ২৭। পোলার সমযোজী বন্ধন কাকে বলে? 

উত্তর : আংশিক ধনাত্মক ও আংশিক ঋণাত্মক চার্জবিশিষ্ট সমযোজী যৌগসমূহকে পোলার সমযোজী যৌগ বলা হয় এবং এই বন্ধনকে বলা হয় পোলার সমযোজী বন্ধন । 

পাঠ অরবিটালের সংকরণ 

প্রশ্ন ২৮। সংকরায়ন কী? 

উত্তর : কোনো পরমাণুর যোজ্যতা স্তরের বিভিন্ন অরবিটালসমূহ পরস্পরের সাথে মিশ্রিত হয়ে পরে সমশক্তির অরবিটাল সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে অরবিটালসমূহের সংকরায়ন বলে। 

প্রশ্ন ২৯। অরবিটাল সংকরণ কী? 

উত্তর : বিক্রিয়াকালে কোনো পরমাণুর যোজ্যতা স্তরের বিভিন্ন অরবিটালসমূহ পরস্পরের সাথে মিশ্রিত হয়ে পরে সমশক্তির অরবিটাল সৃষ্টির প্রক্রিয়াকে অরবিটাল সংকরণ বা হাইব্রিডাইজেশন বলে। 

প্রশ্ন ৩০। আণবিক অরবিটাল কী? 

উত্তর : দুটি অরবিটালের অধিক্রমণের ফলে পরমাণু দুটির নিউক্লিয়াসের মাঝামাঝি স্থানে ইলেকট্রন মেঘের সাধারণ ঘনত্ববিশিষ্ট একটি ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়; এটিকে আণবিক অরবিটাল বলে । 

প্রশ্ন ৩১। sp-হাইব্রিডাইজেশন কাকে বলে? 

উত্তর : একটি s অরবিটাল ও একটি p অরবিটাল পরস্পর পরস্পরকে অধিক্রমণ করে সমশক্তি সম্পন্ন দুটি হাইব্রিড অরবিটাল উৎপন্ন করলে তাকে sp-হাইব্রিডাইজেশন বলে। 

পাঠ সংকর অরবিটালের প্রকারভেদ 

প্রশ্ন ৩২। sp2- হাইব্রিডাইজেশন কাকে বলে? 

উত্তর : যে প্রক্রিয়ায় 1টি s ও দুইটি p অরবিটাল পরস্পর যুক্ত হয়ে একই শক্তির অভিন্ন নতুন তিনটি হাইব্রিড অরবিটাল উৎপন্ন করে তাকে sp2- হাইব্রিডাইজেশন বলে। 

পাঠসংকর অরবিটালের সাথে সমযোজী যৌগের আকৃতির সম্পর্ক 

প্রশ্ন ৩৬। ডাইপোল-ডাইপোল আকর্ষণ বল কী? উত্তর : কোনো সমযোজী যৌগের ভিন্ন মৌলের পরমাণুদ্বয়ের মধ্যে তড়িৎ ঋণাত্মকতার পার্থক্যের ফলে অণুর দুইপ্রান্তে ভিন্ন চার্জ বা মেরু সৃষ্টি হয় এবং দুটি অণুর মধ্যে আকর্ষণ বল কাজ করে। এই আকর্ষণ বলকে ডাইপোল-ডাইপোল আকর্ষণ বল বলে। 

প্রশ্ন ৩৭। ডাইপোল কাকে বলে? 

উত্তর : সমযোজী যৌগের বন্ধনে অংশগ্রহণকারী দুটি পরমাণুর তড়িৎ ঋণাত্মকতার যথেষ্ট পার্থক্যের কারণে অণুর দুই প্রান্তে ইলেকট্রন চার্জের ঘনত্ব ভিন্ন হয়। ফলে মেরুর সৃষ্টি হয়। উভয় মেরুকে একত্রে ডাইপোল বলে। 

পাঠ। অণুর আকৃতি ও বন্ধন কোণের উপর, মুক্তজোড় ইলেকট্রনের প্রভাব 

প্রশ্ন ৩৮। মুক্তজোড় ইলেকট্রন কী? উত্তর : যে সকল ইলেকট্রন জোড় রাসায়নিক বন্ধন গঠনে অংশগ্রহণ করে না সে সকল ইলেকট্রন জোড়ই হলো মুক্তজোড় ইলেকট্রন । পাঠ পোলারিটি ও পোলারায়ন 

প্রশ্ন ৩৯। পোলারিটি কাকে বলে?উত্তর : সমযোজী যৌগের অণুতে ডাইপোল সৃষ্টির ধর্মকে সেই যৌগের পোলারিটি বলে । 

প্রশ্ন ৪০। পোলারায়ন (Polarization) কী?

উত্তর : যখন কোনো ক্যাটায়ন একটি অ্যানায়নের খুব নিকটে আসে, তখন ক্যাটায়নের সামগ্রিক ধনাত্মক চার্জ অ্যানায়নের ইলেকট্রন মেঘকে নিজের দিকে আকর্ষণ করে। একই সাথে ক্যাটায়নটি অ্যানায়নের নিউক্লিয়াসকে বিকর্ষণ করে। এই আকর্ষণ ও বিকর্ষণের ফলে অ্যানায়নের ইলেকট্রন মেঘ ক্যাটায়নের দিকে সরে আসে। একে পোলারায়ন বলে। 

প্রশ্ন ৪১। পোলার অপোলার কী? 

উত্তর: সমযোজী যৌগে আবদ্ধ দুটি পরমাণুর মধ্যে তড়িৎ ঋণাত্মকতার –পার্থক্য অনেক বেশি হলে যৌগটিকে পোলার যৌগ এবং তড়িৎ ঋণাত্মকতারপার্থক্য শূন্য হলে যৌগটিকে অপোলার যৌগ বলে। 

প্রশ্ন ৪২। ফাযানের নীতি কী? 

উত্তর: পোলারণ প্রভাব যত বেশি হয় তড়িৎযোজী বন্ধনের সমযোজী বন্ধনওতত অধিক হয়। এ সম্পর্কে একটি নীতি আছে যাকে ফাযানেরনীতি বলে। 

প্রশ্ন ৪৩। পোলারায়ন ক্ষমতা কাকে বলে? 

উত্তর: ইলেকট্রন মেঘের বিকৃত হওয়ার ক্ষমতাকে পোলারায়ন ক্ষমতা বলে ।

পাঠ। হাইড্রোজেন বন্ধন 

প্রশ্ন ৪৪। হাইড্রোজেন বন্ধন কাকে বলে?
উত্তর: হাইড্রোজেনযুক্ত পোলার অণুসমূহ যখন পরস্পর পরস্পরের সান্নিধ্যে আসে, তখন এক অণুর ধনাত্মক (হাইড্রোজেন) প্রান্ত অন্য —ণুর ঋণাত্মক প্রান্তের দিকে বিশেষভাবে আকর্ষিত হয়। এ আকর্ষণকে ইড্রোজেনবন্ধন বলে। 

মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন অনুধাবনমূলক প্রশ্ন ও উত্তর

এখানে পিডিএফ আকারে সর্বশেষ সাজেশন এর আলোকে অনুধাবনমূলক প্রশ্ন উত্তরসহ দেওয়া হয়েছে। তাই তোমরা অনুসরণ করতে পারো।

মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর

এখানে পিডিএফ আকারে সর্বশেষ সাজেশন এর আলোকে সৃজনশীল প্রশ্ন উত্তরসহ দেওয়া হয়েছে। তাই তোমরা অনুসরণ করতে পারো।

মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন MCQ প্রশ্ন ও উত্তর

এখানে পিডিএফ আকারে সর্বশেষ সাজেশন এর আলোকে MCQ প্রশ্ন উত্তরসহ দেওয়া হয়েছে। তাই তোমরা অনুসরণ করতে পারো।

এই মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন নোট ।মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন জ্ঞানমূলক ।মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন mcq। মৌলের পর্যাবৃত ধর্ম ও রাসায়নিক বন্ধন সৃজনশীল প্রশ্ন সাজেশন (pdf)। রসায়ন ১মপত্র ৩য় অধ্যায় ছাড়াও আরো জানুন

Leave a Comment

You cannot copy content of this page