ইকোটাইপ / Ecotype

ইকোটাইপ / Ecotype

১৮.১  ইকোটাইপের ধারণা ( Ecotype Concept)

সুইডিশ উদ্ভিদবিজ্ঞানী Gate Turesson (1922) সর্বপ্রথম Ecotype শব্দটি ব্যবহার করেন। তাঁর মতে একটি সুনির্দিষ্ট পরিবেশে অভিযোজিত কিন্তু একই  ইকোস্পেসিসের অন্তর্ভুক্ত অন্য ইকোটাইপের সাথে যৌন মিলনের উর্বর শংকর উৎপাদনে সক্ষম উদ্ভিদ সমষ্টিকে (Ecotype) বলে।

Read more: liliopsida details and Biosystematics

সরলভাবে বলা যায়, ইকোটাইপ হলো কোনো একটি প্রজাতির নিদিষ্ট সদস্যসমূহ বা সমষ্টি(Population ) যারা তাদের স্বকীয় পরিবেশ ও জলবায়ুর সাথে অভিযোজি। ১৯২০ -এর দশকে টুরেসন বংশগতি এবং পারিপার্শ্বিকতার উপর পপুলেশনের উপর প্রজাতির পপুলেশন তারতম্য পরিক্ষা মাধ্যমে ইকোটাইপ ধারনা প্রদান করেন।

Read More:

তিনি Hieracium umbellatum প্রজাতির উদ্ভিদের বিভিন্ন পরিবেশে একই প্রজাতির বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করে সুইডেনের Akarp গবেষণামূলক বাগানে একটি সুষম পরিবেশে রোপণ করে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য পর্যবেক্ষন করেন। তিনি দেখতে পান কোনো ক্ষেত্রে তাদের পার্থক্যগুলো দুর হয়ে গেছে, কতগুলো ক্ষেত্রে মাঝামাঝি পর্যায়ে এবং অনেকগুলোতে পূর্বের সব বৈশিষ্ট্য ঠিক রয়ে গেছে, কোনো পরিবর্তন হয়নি । অনেক ইকোটাইপের বীজ থেকে বংশ বিস্তার করে দেখা গেছে যে পরবর্তী বংশধরেও বৈশিষ্ট্যসমূহ বিরাজ করে।

আধুনিক ধারণার ইকোটাইপ একটি প্রজাতির মধ্যেকার বংশগত দিক থেকে বৈশিষ্ট্যপূর্ণ (distinct) ভৌগোলিক ভ্যারাইটি, পপুলেশন  বা রেস যারা নিদিষ্ট পরিবেশগত অবস্থায় অভিযোজিত। ইকোটাইপ পাঁচ প্রকার।

যথা-                                                     

১| জলবায়ুগত ইকোটাইপ (Climatic ecotype) আলো,তাপমাত্রা, পানি, বায়ুপ্রবাহ ইত্যাদির তারতম্যের কারনে সৃষ্টইকোটাই ।   
২| মৃত্তিকাজনিত ইকোটাইপ (Edaphic ecotype)মৃত্তিকার ভৌত ও রাসায়নিক প্রকৃতির কারনে সৃষ্ট ইকোটাই ।     
৩| জীবজনিত ইকোটাইপ (Biological ecotype)  পশু চারণ ও অন্যান্য জৈবিক ক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট ইকোটাই ।  
৪| উচ্চতা ও অক্ষাংশজনিত ইকোটাইপ (Altitudinal and latitudinal ecotype)   সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা এবং অক্ষাংশের পার্থক্যজনিত ইকোটাই ।     
৫| শারীরবৃত্তীয় ইকোটাইপ (Physiological ecotype)    শারীরবৃত্তীয় কাজের পার্থক্যজনিত কারণে সৃষ্ট ইকোটাইপ।   
ইকোটাইপ / Ecotype

১৮.২ ইকোটাইপের উৎপত্তি

 পরিবেশ বা জলবায়ুর পরিবর্তনের কারণেই প্রধানত ইকোটাইপের উৎপত্তি ঘটে। এছাড়া-

(১) হাইব্রিডাইজেশন,
(২) রিকম্বিনেশন,
(৩) পলিপ্লয়েডি,
(৪) ক্রোমোজোমের গঠনগত পরিবর্তন,
(৫) মিউটেশন এবং
(৬) সর্বোপরি প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমেও ইকোটাইপের উৎপত্তি ঘটতে পারে।

পপুলেশনের উপর পরিবেশের প্রভাব এবং এর ফলে যে ইকোটাইপের উৎপত্তি ঘটে তা নিম্নলিখিত পরীক্ষার, মাধ্যমে বহু পূর্বেই প্রমানিত হয়েছে।  

Clausen,keck and Hiesey- এর পরীক্ষা

Clausen,keck and Hiesey- এর পরীক্ষাঃ তিনজন আমেরিকান উদ্ভিদবিজ্ঞানী Clausen, keck এবং Hiesey দীর্ঘ ৩০ বছর ট্রানসেক্ট পদ্ধতিতে প্রজাতির Genecological তারতম্য নিয়ে পরীক্ষামুলক গবেষণা করেন। তাঁরা প্রশান্ত মহাসাগর থেকে সেন্ট্রাল কালিফোর্নিয়ার মধ্যদিয়ে পাহাড় পর্বত সহ বিভিন্ন পরিবেশ আবহাওয়াযুক্ত ৩২০ কিলোমিটার লম্বা ট্রান্সসেক্ট নিয়ে ভিন্ন উচ্চতায় বিভিন্ন উদ্ভিদের চাষ করে এবং তিনটি গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করেন।

এইগুলো হচ্ছে-

স্টার্নফোড – ৩০ মিটার উচ্চতার
ম্যাথার –  ১৫৩০ মিটার উচ্চতার
টিম্বর্লিন – ৩,৩৩৩ মিটার উচ্চতার

ইকোটাইপ /  Ecotype
চিত্র-১৮.১ঃ ট্রান্সসেক্ট পদ্ধতিতে ইকোটাইপের উৎপত্তি সম্বন্ধে Clausen,Keck and kiesey এর Genecological পরিক্ষা

[Achillea millefolium বিভিন্ন উচ্চতায় ও পরিবেশে চাষ করে বৈশিষ্ট্যের তারতম্য পর্যবেক্ষণ করেন। San Joaquin উপত্যকায় সবচেয়ে লম্বা উদ্ভিদ এবং উচ্চতর স্থানে ক্রমান্বয়ে খাটো উদ্ভিদ সৃষ্টি হতে দেখা যায়।’]

তাঁরা Potentilla glandulosa (Rosaceae), Achillea millefolium (Asteraceae) এবং আরো কয়েকটি প্রজাতি নিয়ে পরীক্ষা করেন। এ পরীক্ষায় প্রজাতিগুলোকে বিভিন্ন পরিবেশ ও জলবায়ুতে এবং উচ্চতায় চাষ করা হয়েছিল। দীর্ঘ ৩০ বছরের পরীক্ষায় তাঁরা লক্ষ্য করেন যে, ভিন্ন ভিন্ন জলবায়ু ও পরিবেশ ভিত্তিক উদ্ভিদ সমষ্টি

এক একটি ইকোটাইপে বিভক্ত হয়ে পড়েছিল। কিছু কিছু উদ্ভিদ-সমষ্টির বাহ্যিক তারতম্য এতই স্পষ্ট ছিল যে,সেগুলোকে ট্যাক্সোনমির উপপ্রজাতি (Subspecies) হিসেবে গণ্য করা যায়। বিশেষ করে Polenlilla glandulosa এতই তারতম্য দেখায় যে, তাঁরা একে চারটি Subspecies-এ ভাগ করেন। প্রতিটি Sub speciesএর একাধিক ইকোটাইপ ছিল। ইকোটাইপগুলো বাহ্যিক ও শারীরবৃত্তীয় দিক থেকে পার্থক্যযুক্ত ছিল। তাঁদের এই গবেষণার তথ্যাদি ১৯৪০, ১৯৪৫ এবং ১৯৪৮ সালে প্রকাশিত হয়।

San Gregorio, Knight’s Ferry, Aspen Valley, Tanaya Lake

তাঁরা ৫টি স্থানে (San Gregorio, Knight’s Ferry, Aspen Valley, Tanaya Lake এবং Big Harn Lake)একই জেনোটাইপযুক্ত Achellea এর Clone তিনটি উচ্চতায় (Stanford, Mather এবং Timberlin) এ চাষ করেন। তাঁরা লক্ষ করেন যে, বিভিন্ন উচ্চতায় এদের বৈশিষ্ট্যের অনেক পরিবর্তন দেখা যায়।

Clausen এবং তাঁর সহযোগীদের ইকোটাইপের পরিধি এত বিস্তৃত এলাকা নিয়ে ছিল যে তাদের

ইকোস্পেসিসকে Sub species -এর সাথে তুলনা করা যায়। কিন্তু ‘Turesson -এর সংকীর্ণ এলাকার ইকোটাইপকে ভ্যারাইটির সাথে তুলনা করা যায়।

জেনোটাইপ ও পারিপার্শ্বিকতার যৌথ বা আন্তঃপ্রক্রিয়া এবং প্রাকৃতিক নির্বাচনের শক্তির (Natural Selection force- এর ) প্রভাবে ইকোটাইপ কালক্রমে প্রজাতির উদ্ভব ঘটতে পারে।

দেখা যাচ্ছে যে ইকোটাইপিক পার্থক্য হচ্ছে কোনো জীবগোষ্ঠী (Population) বা তার কোনো অংশের অবস্থান এবং পরিবেশের পরিপ্রেক্ষিতে পরিবর্তিত অবস্থা যার নির্দিষ্ট মান বা মূল্য হয়েছে। তাই ইকোটাইপ পদমর্যাদা অবস্থানের উপর নির্ভরশীল সুতরাং পপুলেশনের বংশগতির সাথে অবস্থানের উপাদানসমূহের একটি আন্তঃসম্পর্ক রয়েছে এবং এদের মধ্যে আন্তঃক্রিয়া চলে। এই আন্তঃক্রিয়া পপুলেশনের প্রাকৃতিক নির্বাচন প্রক্রিয়াকে প্রভাবিত করে।  এর ফলে ইকোটাইপের সৃষ্টি হয় এবং ইকোটাইপের অনেক বৈশিষ্ট্যের ধারাবাহিকতা বজায় থাকে।

Ecotype

Ecotype-কে শ্রেণিকরণের স্তরবিন্যাসে সীমাবদ্ধ করা যায় না। কারণ ইকোটাইপের তারতম্যের অধিকাংশ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য পরিমাণ বাচক এবং Polygenic বংশগতির  উপর নির্ভরশীল। তাই ইকোটাইপিক তারতম্য সাধারণত শ্রেণিকরণের নিম্ন পর্যায়ের স্তরবিন্যাসে দেখা যায়। টুরেন ইকোটাইপের নিচে Ecophene নামে একটি স্তরবিন্যাসের উল্লেখ করেছেন। ইকোফেন বলতে পরিবেশ গত প্রকরণ (Ecological variant) কে বুঝায়, যা পরিবেশ কর্তৃক ফেনেটাইপের খাঁটি রূপান্তর (The ecopiene denotes an ecological variant, purely the product of environmental modification of the phenotype) উদ্ভিদ শ্রেণিবিন্যাসে আধুনিক কালে Ecophane -এর ব্যবহার নেই।

টুরেসন ইতোটাইপের উপরের আরো তিনটি ক্যাটাগরির ব্যবহার করেছেন।

(i) Ecospecies: এক বা একাধিক ইকোটাইপ নিয়ে গঠিত। এটি ট্যাক্সনমির প্রজাতির সমকক্ষ।

(ii) Cenospecies: এক বা একাধিক ইকোস্পেসিস নিয়ে গঠিত। এটি ট্যাক্সনমির উপগণের সমকক্ষ।

(iii) Comparium : এক বা একাধিক সিনোস্পেসিস নিয়ে গঠিত। এটি গণের সাথে তুলনীয়।এসব ক্যাটাগরিও আজকাল ট্যাক্সোনমিতে ব্যবহৃত হয় না।

গ্রেগরের পরীক্ষা

গ্রেগরের পরীক্ষা : স্কটল্যান্ডের Gregor এবং তাঁর সহকর্মীবৃন্দ (১৯৩৬) টুরেসনের অনুরূপ একটি পরীক্ষা পরিচালনা করেন। তাঁরা Plantago mariting প্রজাতির  পপুলেশনের নমুনা বিভিন্ন অবস্থান থেকে সংগ্রহ করেন এবং পরীক্ষামূলক বাগানে একই রকম পরিবেশে চাষ করেন। তাঁরা লক্ষ করেন যে, অবস্থান নির্বিশেষে পার্থক্য সুস্পষ্টভাবে বিচ্ছিন্ন ( discontinuous ) নয় বরং সদা বিস্তৃত (Continuous)। গ্রেগর ইকেটাইপজনিত বিস্তৃত তারতম্যকে Ecocline নামে অভিহিত করেন। ভৌগোলিক পরিবেশে বা জলবায়ুভিত্তিক এরূপ বিস্তৃত তারতম্যকে Topmeline বলা হয়।

গ্রেগর এবং ওয়াটসন (1961) Cline এর অসুবিধা দূর করার জন্য Deme শব্দটি ব্যবহার করেন। Deme এর নিজস্ব কোনো অর্থ নেই। কোনো বিশেষ শব্দের সাথে যুক্ত করে বিশেষ অর্থে ব্যবহার করা হয়। যেমন-

‘Topodeme – একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক এলকায় অবস্থিত ডেমি।
Ecodeme – একটি নির্দিষ্ট পরিবেশগত অবস্থানের ডেমি।
Gamodeme – প্রকৃতিতে নিজের মধ্যে যৌনমিলনে সক্ষম উদ্ভিদ সমষ্টি।

১৮.৩ শ্রেণিবিন্যাসে ইকোটাইপ ও ইকোলজিক্যাল তথ্যের ব্যবহার

ইকোটাইপিক সাদৃশ্য বা বৈসাদৃশ্য সাধারণত শ্রেণিকরণের নিম্ন স্তরবিন্যাসে প্রজাতির নিচে দেখা যায় বলে এদের প্রয়োগ বেশ কঠিন। সাধারণত ফ্লোরাসমূহের বর্ণিত ট্যাক্সাতে পরিবেশগত টীকা দেয়া হয়। অনেক প্রজাতি বা ট্যাক্সনের অবস্থানিক তথ্য, টীকা সহজেই প্রজাতি সনাক্তকরণে সহায়তা করে। মাঠ পর্যায়ে কর্মরত উদ্ভিদবিজ্ঞানী এবং বনবিজ্ঞানীদের জন্য অবস্থানভিত্তিক বৈশিষ্ট্য বেশ সহায়ক ভূমিকা পালন করে। Whitore (1976) মাঠ ও অবস্থানিক পরিবেশে প্রজাতির তারতম্য পর্যবেক্ষণের উপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছেন। অনেক সময় অবস্থানিক বৈশিষ্ট! নির্দিষ্ট কোনো ট্যাক্সাকে উপপজাতি পর্যায়ে শ্রেণিকরণে সহায়তা করে। উদাহরণস্বরূপ- মালয়েশীয় প্রজাতি Macaranga caleicola চুনামাটি সমৃদ্ধ অঞ্চলে সীমাবদ্ধ, কিন্তু এর ভ্যারাইটি Calcifuga এসিড সমৃদ্ধ মাটিতে জন্মে (Whitmore, 1976)।

আবাদী উদ্ভিদের ক্ষেত্রে আদি বাসস্থান এবং এর পারিপার্শিক অবস্থা জানা খুবই প্রয়োজন। ইকোটাইপিক ও ইকোলজিক্যাল বৈশিষ্ট্য তাই ট্যাক্সনমিতে ক্রমান্বয়ে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।

কৃষি ও বনবিদ্যায় ইকোটাইপ ধারণা

কৃষি ও বনবিদ্যায় ইকোটাইপ ধারণা : বিভিন্ন পপুলেশন থেকে সংগৃহীত নমুনায় দেখা যায় যে অনেক বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন পরিবেশ ও জৈবনিক অবস্থার সাথে অভিযোজিত। এসব তথ্যের ভিত্তিতে কৃষিবিজ্ঞানীগণ এবং বনবিজ্ঞানীবৃন্দ কোনো নির্দিষ্ট স্থান বা পরিবেশে সেই স্থান উপযোগী প্রজাতি, ভ্যারাইটি বা লাইন নির্বাচনের জন্য ইকোটাইপিক পরীক্ষা পরিচালনা করেন।

সমভাবাপন্ন অঞ্চল থেকে আমদানিকৃত শস্যের Cultivar লাইনসমূহ কোনো নির্দিষ্ট অঞ্চলে একই রকম চাষাবাদ প্রক্রিয়ায় চাষ করা হয় এবং পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে পারে এরূপ ভালো বৈশিষ্ট্যযুক্ত সঠিক লাইন সমূহকে নির্বাচিত করা হয়। আবাদী উদ্ভিদের পপুলেশনে তারতম্যের হার খুব সূক্ষ, কারণ এরা প্রজাতি,উপপ্রজাতি বা ভ্যারাইটির নিম্নস্তরে অবস্থান করে। সেজন্য এসব তারতম্যের ভিত্তি শ্রেণিকরণমূলক স্তরের মর্যাদা প্রদান সম্ভব নয়, কৃষিবিদরা শুধু কাঙ্ক্ষিত ও অভিযোজিত লাইনটির জন্য একটি fancy নাম দিয়ে থাকেন। বনবিদ্যায়ও ইকোটাইপ ধারণার প্রয়োজন রয়েছে। বনবিদ্যায় ইকোটাইপ ভিত্তিক পরীক্ষণকে Provenance trial বলা হয় ।

প্রোভেনান্স

প্রোভেনান্স বলতে সাধারণত কোনো নির্দিষ্ট ভৌগোলিক পরিবেশে জাত কোনো বৃক্ষ পপুলেশনকে বুঝায়। একটি নির্দিষ্ট অঞ্চলে ও আবহাওয়ায় অভিযোজিত একটি ইকোটাইপ হচ্ছে প্রভেনান্স। সাধারণত এলাকার ভিত্তিতে প্রভেনান্সের নামকরণ করা হয়, ICBN এর নামকরণের সাথে এর কোনো সম্পর্ক নেই। কোনো বনাঞ্চল  নতুন কোনো প্রজাতি বা ভ্যারাইটি নতুনভাবে আগমন ঘটানোর সময় ঐ প্রজাতির বা ভ্যারাইটির বিভিন্ন প্রভেন্সের বীজ বা ক্লোন সংগ্রহ করে নির্দিষ্ট স্থানে চাষ করে পরীক্ষা করা হয়।

এই ইকোটাইপ / Ecotype ছাড়াও আরো জানুন BEST English Grammar

এই আর্টিকেলটি তৈরিতে সহায়তা করেছেনঃ
Sembhu chandra shil
Dept. Of Botany(2nd Year)
Session:2019-20

Leave a Comment

You cannot copy content of this page