মাসি-পিসি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র)

মাসি-পিসি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র): শিক্ষার্থীরা তোমাদের বাংলা গদ্য অংশ মাসি-পিসি এর সর্বশেষ বোর্ড প্রশ্ন উত্তরসহ এখানে দিয়েছি। আশাকরি তোমরা এখান থেকে প্রস্তুতি ও পরীক্ষার ধারণা নিতে পারবে।

মাসি-পিসি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র)
মাসি-পিসি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র)

গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন অনুশীলন

ছুটি রাণী বিধবা ও নিঃসন্তান। এ বিধবার নিকট-সম্পর্কের কেউ নেই। একদিন বাড়ির আঙিনার মন্দিরের পাশে বিশ ঊর্ধ্ব একটি মেয়েকে কাঁদতে দেখেন। সমস্ত ঘটনা শুনে মেয়েটিকে ঘরে নিয়ে আসেন। স্বামীর নির্দয়তায় ক্ষত-বিক্ষত মেয়েটিকে মায়ের স্নেহে আশ্রয় দেন। মেয়েটির শ্বশুরবাড়ির লোক সংবাদ পেয়ে মেয়েটিকে নিয়ে যেতে চান। মেয়েটি কোনোভাবেই ফিরে যেতে রাজি নয়। ছুটি রাণীও মেয়েটিকে যেতে দেননি। এজন্য ছুটি রাণীকে সামাজিক নেতিবাচকতার মুখোমুখি হতে হয়। ছুটি রাণী মেয়েটিকে তার স্থাবর-অস্থাবর সমস্ত ধন-সম্পত্তি উইল করে দেন।

ক. “খুনসুটি রাখো দিকি কৈলেশ তোমার।” – উক্তিটি কার?
খ. “অতি সন্তর্পণে তারা বিছানা ছেড়ে ওঠে।” – কাদের সম্পর্কে এবং কেন বলা হয়েছে?
গ. উদ্দীপকে উল্লেখিত মেয়েটি ‘মাসি-পিসি’ গল্পের ‘আহ্লাদি’র সাথে কীভাবে সঙ্গতিপূর্ণ? ব্যাখ্যা কর।
ঘ. “উদ্দীপকের ছুটি রাণী এবং ‘মাসি-পিসি’ গল্পের মাসি-পিসি একে অপরের পরিপূরক।” – বিশ্লেষণ কর।

ক জ্ঞান

“খুনসুটি রাখো দিকি কৈলেশ তোমার।”- উক্তিটি কৈলেশকে উদ্দেশ করে মাসির।

খ অনুধাবন

“অতি সন্তর্পণে তারা বিছানা ছেড়ে ওঠে।”- কথাটি মাসি-পিসির সতর্ক অবস্থা সম্পর্কে বলা হয়েছে। মাসি-পিসি’ গল্পের মাসি-পিসির অসীম সাহসিকতা এবং উপস্থিত বুদ্ধির পরিচয় পাওয়া যায়। শত্রুদের আহত করার ভয় দেখিয়ে তারা চিৎকার করে লোকজন জড়ো করে। তাদের বুদ্ধি ও সাহসিকতায় কানাই ও তার দলবল পিছু হটে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়। সেই খণ্ডযুদ্ধে জয়ী হলেও মাসি-পিসি পুরোপুরি নিশ্চিত হতে পারে না। তাই তারা বাকি রাতটা সজাগ থাকার সিদ্ধান্ত নেয়। কাঁথা-কম্বল জলে চুবিয়ে রাখার সিদ্ধান্ত নেয় যাতে আগুন লাগলে সহজে নেভানো যায়। আহ্লাদির যাতে ঘুম না ভাঙে সে জন্য অতি সন্তর্পণে তারা বিছানা ছেড়ে উঠে শত্রুকে তাড়ানোর জন্য প্রস্তুত হয় এবং সমস্ত আয়োজন করে রাখে।

সারকথা : আহ্লাদির যাতে ঘুম না ভাঙে সে জন্য মাসি-পিসি অতি সন্তর্পণে বিছানা ছেড়ে উঠে যুদ্ধের আয়োজন করে তৈরি হয়ে থাকার জন্য

মাসি-পিসি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র)

প্রয়োগ

উদ্দীপকে উল্লিখিত মেয়েটি স্বামী দ্বারা নির্মম নির্যাতনের শিকার হওয়ার দিক থেকে ‘মাসি-পিসি’ গল্পের ‘আহ্লাদি’র সঙ্গে সংগতিপূর্ণ। আমাদের সমাজে নারীর অবস্থান এখনও প্রশ্নবিদ্ধ। নারীকে এখনও অবহেলার চোখে দেখা হয়। তাদের যথাযোগ্য মর্যাদা এবং অধিকার দেওয়া হয় না। যার ফলে সমাজ এক সংকটময় পরিস্থিতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। আমাদের উচিত এসব অসংগতি দূর করে বৈষম্যহীন এক সমাজ গড়ে তোলা।

উদ্দীপকের মেয়েটি স্বামীর দ্বারা নির্মমভাবে নির্যাতিত হয়। নির্মম নির্যাতনে তার শরীর ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায়। তাকে আশ্রয় দেন ছুটি রাণী । এই আশ্রয়টুকু পেয়ে মেয়েটি কিছুতেই শ্বশুরবাড়ি ফিরে যেতে চায় না। ঠিক এমনই একটা চরিত্র ‘মাসি-পিসি’ গল্পের আহ্লাদি। সেও স্বামীর কাছে চরমভাবে নির্যাতিত হয়ে মাসি-পিসির কাছে আশ্রয় নেয়। স্বামী জগু তাকে ফিরিয়ে নিতে চাইলেও আহ্লাদিকে তার কাছে ফেরত পাঠাতে মাসি-পিসি রাজি নয়। আহ্লাদিও সেখানে যেতে চায় না। এসব দিক থেকেই উদ্দীপকের মেয়েটির সঙ্গে আহ্লাদি চরিত্রটি সংগতিপূর্ণ।

সারকথা – উদ্দীপকের মেয়েটি স্বামী দ্বারা নির্যাতি থেকে পথে বিরিয়ে পড়ে। আহ্লাদিও স্বামীর অত্যাচার ও নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে মাসি-পিসির কাছে চলে আসে।

উচ্চতর

“উদ্দীপকের ছুটি রাণী এবং ‘মাসি-পিসি’ গল্পের মাসি-পিসি একে অপরের পরিপূরক।”- মন্তব্যটি যথার্থ।

কোনো কোনো মানুষের মাঝে মানবিক আবেদন এতটাই বেশি থাকে যে তারা অপরের জন্য জীবনের সব সুখ বিসর্জন দিতে পারে।

নিজেদের সর্বস্ব বিলিয়ে দিতে পারে। তাদের কাছে আপন-পর ভেদাভেদ থাকে না। এসব মানুষের জন্যই পৃথিবীটা এত সুন্দর মনে হয়।

উদ্দীপকের ছুটি রাণীর মধ্যে এ ধরনের মানসিক আবেদন লক্ষ করা যায়। তিনি নির্যাতিত ও অসহায় একটি মেয়েকে নিজের কাছে আশ্রয় দেন। সমস্ত সামাজিক বাধা-নিষেধ পাশ কাটিয়ে তাকে একটি সুন্দর জীবনের ব্যবস্থা করে দেন। নিজের সমস্ত সম্পত্তি তাকে দান করে মানবতার উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন। এ ধরনের ঘটনা দেখা যায় ‘মাসি-পিসি’ গল্পে। মাসি-পিসিও অনেক কষ্ট করে অসহায় আহ্লাদিকে আশ্রয় দেয় এবং সমাজের বিভিন্ন বাধা-বিপদ থেকে রক্ষা করে।

‘মাসি-পিসি’ গল্পে মাসি-পিসি তাদের অস্তিত্ব রক্ষার পাশাপাশি স্বামী নির্যাতিতা অসহায় আহ্লাদিকে আশ্রয় দেয়। তাকে নিরাপদে রাখার জন্য সমাজের বিভিন্ন প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে। উদ্দীপকের ছুটি রাণীও একইভাবে অসহায় মেয়েটিকে আশ্রয় দেন এবং তার নিরাপত্তা নিশ্চিত করেন। এ দিক বিচারে তাই বলা যায়, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।

মাসি-পিসি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র)

সারকথা : উদ্দীপকের ছুটি রাণী অসহায় একটি মেয়ের আশ্রয় ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করেছেন। মাসি-পিসিও তাদের অস্তিত্ব রক্ষার পাশাপাশি আহ্লাদিকে রক্ষা করেছে। সুতরাং বলা যায়, মন্তব্যটি যথার্থ।

বরিশাল বোর্ড প্রশ্ন ও উত্তর

মীনার বাবা হঠাৎ মারা যাওয়ায় তার মা রানু তাকে নিয়ে অসহায় হয়ে পড়ে। সে তার স্বামীর রেখে যাওয়া সামান্য কৃষিজমিতে উৎপন্ন ফসল বিক্রি করে যা আয় করে তাতে মীনার লেখাপড়ার খরচ চালাতে পারে না। তাই অন্যের বাড়িতে ধানভানা, মাড়াই দেওয়া ও গৃহপরিচারিকার কাজ করে মীনার লেখাপড়া ও সংসারের খরচ চালিয়ে যাচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ বাধা হয়ে দাঁড়াল মীনার বয়স।

ষোড়শী মীনাকে গ্রাম্য মোড়লের কুদৃষ্টি থেকে রক্ষার জন্য সে তাকে বিয়ে দিল। কিন্তু অর্থলোভী ও স্বার্থান্ধ পরিবারে মীনার ঠাঁই হলো না। সে মায়ের কাছে চলে আসল। শুরু হলো মা-মেয়ের নতুন করে বেঁচে থাকার লড়াই।

ক. পাতাশূন্য শুকনো গাছটায় কারা বসেছে?
খ. “ছেলের মুখ দেখে পাষাণ নরম হয়” – এখানে ‘পাষাণ’ কথাটি দ্বারা কী বুঝানো হয়েছে?
গ. উদ্দীপকের সমাজচিত্রের সাথে ‘মাসি-পিসি’ গল্পের সমাজচিত্রের সাদৃশ্য কতটুকু? আলোচনা কর।
ঘ. ‘বেঁচে থাকার লড়াই’ – কথাটি উদ্দীপক ও ‘মাসি-পিসি’ গল্পের আঙ্গিকে ব্যাখ্যা কর।

ক জ্ঞান

পাতাশূন্য শুকনো গাছটায় শকুনেরা উড়ে এসে বসেছে।

খ অনুধাবন

“ছেলের মুখ দেখে পাষাণ নরম হয়”— এখানে ‘পাষাণ’ কথাটি দ্বারা কঠিন হৃদয়ের মানুষকে বোঝানো হয়েছে। • ‘মাসি-পিসি’ গল্পের আহ্লাদি গর্ভবতী। তার স্বামী জগু খুব নিষ্ঠুর প্রকৃতির মানুষ। সে আহ্লাদিকে নানা রকম শারীরিক নির্যাতন করে। অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে আহ্লাদি মাসি-পিসির কাছে বাবার বাড়ি চলে আসে। তখন পিসি আহ্লাদিকে প্রশ্নোত্ত

কথাটি বলে । কারণ সাধারণত সন্তানের মুখ দেখলে কঠিন হৃদয়ের মানুষও নরম হয়ে যায়। এখানে ‘পাষাণ’ কথাটি দ্বারা কঠিন হৃদয়ের মানুষকে বোঝানো হয়েছে।

সারকথা : ‘পাষাণ’ শব্দের অর্থ কঠিন; গল্পের ‘পাষাণ’ বলতে কঠিন হৃদয়ের মানুষকে বোঝানো হয়েছে।

প্রয়োগ

উদ্দীপকের সমাজচিত্রের সাথে ‘মাসি-পিসি’ গল্পে সমাজচিত্র অনেকাংশেই সাদৃশ্যপূর্ণ।পুরুষতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থায় নারীরা নানাভাবে নিগৃহীত হয়। তারা সমাজ ও সংসারে পুরুষদের দ্বারা মানসিক ও শারীরিক উভয় প্রকার নির্যাতনের শিকার হয়। সমাজপতিরাও নিজেদের হীন স্বার্থের জন্য অসহায় ও দুর্বল সাধারণ মানুষকে অত্যাচার করে।

উদ্দীপকের সমাজচিত্রে এক অসহায় বিধবা নারীর লড়াই করে বেঁচে থাকার কথা বর্ণিত হয়েছে। দরিদ্র মা রানু কৃষিজমিতে ফসল উৎপন্ন করে মেয়েকে নিয়ে বাঁচতে চায়। কিন্তু পুরুষশাসিত সমাজে সে ষোড়শী মীনাকে নিয়ে অসহায় হয়ে পড়ে। তাই গ্রাম্য মোড়লের কুদৃষ্টি থেকে মীনাকে রক্ষা করতে মা রানু মেয়েকে বিয়ে দেয়। সেখানেও অর্থলোভী ও স্বার্থান্ধ পরিবারে মীনার ঠাঁই হয় না। সে মায়ের কাছে চলে আসতে বাধ্য হয়। ‘মাসি-পিসি’ গল্পেও এ ধরনের সমাজব্যবস্থার পরিচয় পাওয়া যায়। যেখানে পুরুষশাষিত সমাজব্যবস্থায় বেঁচে

থাকার জন্য প্রতিনিয়ত মাসি-পিসিকে লড়াই করতে হয়। অর্থলোভী স্বামী জগুর অত্যাচারে আহ্লাদি শ্বশুরবাড়ি থেকে বিতাড়িত হয়ে আশ্রয় নেয় মাসি-পিসির কাছে। আহ্লাদিকে গ্রামের বদলোকদের হাত থেকে বাঁচতে মাসি-পিসিকে নিতে হয় বিভিন্ন সাহসী পদক্ষেপ। মূলত উভয়

জায়গায় পুরুষশাসিত সমাজে নারীর অবমাননা, নারীর ওপর নির্যাতন, অর্থলোভ, হীন মানসিকতা ইত্যাদি প্রকাশ পেয়েছে। তাই আমরা। বলতে পারি যে, উদ্দীপকের সমাজচিত্রের সঙ্গে আলোচ্য গল্পের সমাজচিত্র অনেকাংশেই সাদৃশ্যপূর্ণ।

মাসি-পিসি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র)

সারকথা : ‘মাসি-পিসি’ গল্পের সমাজচিত্রে ও উদ্দীপকের সমাজচিত্রে পুরুষশাসিত সমাজের শত অন্যায়-অত্যাচার ফুটে উঠেছে। ফুটে উঠেছে এসব সমাজে নারীর করুণ অবস্থার কথাও।

ঘ উচ্চতর দক্ষতা

• ‘বেঁচে থাকার লড়াই’– কথাটি উদ্দীপক ও ‘মাসি-পিসি’ গল্পের আলোকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সমাজে নারীরা চরম বৈষম্যের শিকার। সমাজে কিছু স্বার্থান্ধ ও লোভী মানুষ সবসময় অসহায় নারীদের ক্ষতি করার চিন্তায় ব্যস্ত থাকে। ফলে নারীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। তাদের বেঁচে থাকার জন্য প্রতিনিয়ত লড়াই করতে হয়। ‘মাসি-পিসি’ গল্পে মাসি ও পিসির জীবনসংগ্রামের দিকটি তুলে ধরা হয়েছে। আহ্লাদিকে অবলম্বন করে তারা জীবনযুদ্ধ শুরু করে।

তারা গ্রাম থেকে শাকসবজি নিয়ে সালতি বেয়ে শহরে গিয়ে বিক্রি করে সংসার চালায়। গ্রামের বিকৃত রুচির মানুষের হাত থেকে আহ্লাদিকে বাঁচাতে তারা হাতে অস্ত্র তুলে নেয়। ভবিষ্যতের বিপদের কথা ভেবে তা থেকে বাঁচার জন্য পূর্বপ্রস্তুতি নেয়। বেঁচে থাকার জন্য তারা প্রতিনিয়ত লড়াই করে চলে। একইভাবে উদ্দীপকেও দেখা যায় স্বামীর মৃত্যুর পর রানু নিজে কৃষিজমিতে ফসল ফলিয়ে আয় করে। মেয়ের লেখাপড়ার খরচ চালাতে অন্যের বাড়িতে বিভিন্ন কাজ করে। একমাত্র মেয়ে মীনাকে গ্রাম্য মোড়লের কুদৃষ্টি থেকে বাঁচাতে তার বিয়ে দেয়। শ্বশুরবাড়িতেও মেয়ের ঠাঁই না হলে মেয়েকে নিয়ে শুরু হয় তার নতুন করে বাঁচার লড়াই।

উদ্দীপক ও আলোচ্য গল্প উভয় জায়গায় বর্ণিত হয়েছে মাসি-পিসি ও রানুর জীবনসংগ্রামের বাস্তবচিত্র। তারা সাহস, পরিশ্রম ও সততা দিয়ে শত প্রতিকূলতার মধ্যেও নিজেদের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখে। বেঁচে থাকার জন্য লড়াই করে। এ কারণেই বলা যায়, ‘বেঁচে থাকার লড়াই’— কথাটি উদ্দীপক ও ‘মাসি-পিসি’ গল্পের নিরিখে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সারকথা : উদ্দীপক ও ‘মাসি-পিসি’ গল্প উভয় জায়গায় বেঁচে থাকার জন্য লড়াই করার কথা প্রকাশ পেয়েছে। মূলত সংগ্রাম করে টিকে থাকাই আলোচ্য গল্প ও উদ্দীপকের মূল বিষয়। এ বিচারে বলা যায় যে, প্রশ্নোক্ত মন্তব্যটি যথার্থ।

এই মাসি-পিসি সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তর (এইচএসসি বাংলা ১মপত্র) ছাড়াও আরো পড়ুন