সূচনা । ১ম অধ্যায় । Biostatistics and Research Methodology ( অনার্স ৪র্থ বর্ষ উদ্ভিদবিজ্ঞান সাজেশন)
সূচনা । ১ম অধ্যায় । Biostatistics and Research Methodology ( অনার্স ৪র্থ বর্ষ উদ্ভিদবিজ্ঞান সাজেশন)
১ম অধ্যায়: সূচনা
ক-বিভাগ
০১. মুখবন্ধ কী?
উত্তর : একটি প্রারম্ভিক আলোচনা যেখানে গবেষক তার বিভিন্ন দিক সংক্ষেপে উপস্থাপন করেন। তাকে মুখবন্ধ বলা হয়।
০২. গবেষণার সংজ্ঞা দাও।
অথবা, গবেষণা কাকে বলে?
অথবা, গবেষণা বলতে কী বুঝ?
উত্তর : অতীত অভিজ্ঞতা ও বর্তমান তথ্যের ভিত্তিতে
ভবিষ্যৎ কর্ম পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য যে কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয় তাকে গবেষণা বলে।
০৩. গবেষণা অর্থ কী?
উত্তর : গবেষণা অর্থ হলো অতীত অভিজ্ঞতা ও বর্তমান তথ্যের ভিত্তিতে ভবিষ্যৎ কর্ম পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য ও কার্যক্রম সম্পন্ন করার জন্য কোনো বিষয়ের অনুসন্ধান।
০৪. গবেষণার দুইটি উদ্দেশ্য উল্লেখ কর।
অথবা, গবেষণার মূল লক্ষ্য/উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : গবেষণার দুটি উদ্দেশ্য হলো :
(ক) জ্ঞান অর্জন ও (খ) তত্ত্ব আবিষ্কার।
০৫. মৌলিক গবেষণা কী?
অথবা, মৌলিক গবেষণা কাকে বলে?
উত্তর : জ্ঞানের অনুসন্ধানে ঘটনাবলির মধ্যে সম্পর্ক অধ্যয়নের জন্য পরিচালিত গবেষণাকে মৌলিক গবেষণা বলে।
০৬. বুনিয়াদি গবেষণা কাকে বলা হয়?
উত্তর : মৌলিক গবেষণাকে বুনিয়াদি গবেষণা বলা হয়।
৭. ফলিত গবেষণা কী?
অথবা, ফলিত গবেষণা কাকে বলে?
উত্তর : ইন্দ্রিয়গ্রাহ্য প্রাকৃতিক বিষয়াদি নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে জ্ঞান আহরণের জন্য পরিচালিত অনুসন্ধানকে ফলিত গবেষণা বলে।
০৮. কার্যক্রম গবেষণার মূল উদ্দেশ্য কী?
উত্তর : কার্যক্রম গবেষণার মূল উদ্দেশ্য হলো শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
০৯. গবেষণা পদ্ধতি বলতে কী বুঝ?
উত্তর : গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য উপাত্ত সংগ্রহ, বিশ্লেষণ, ফলাফল মূল্যায়ন প্রভৃতি কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়। এসব পদ্ধতিকে একত্রে গবেষণা পদ্ধতি বলা হয়।
১০. গবেষণার কৌশল বলতে কী বুঝ?
উত্তর : যে প্রকৃতি ও যন্ত্রপাতির প্রয়োগের মাধ্যমে
গবেষণা কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করাকে গবেষণা কৌশল বলা হয়।
১১. গবেষণা পরিকল্পনা বলতে কী বুঝ?
উত্তর : গবেষণা প্রক্রিয়ার পর্যায়ক্রমিক কাজকর্ম সম্পর্কে ধারণা এবং সেই সাথে গবেষণা কর্ম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয় তাকে গবেষণা পরিকল্পনা বলে।
১২. গবেষণার প্রাথমিক উৎস বলতে কী বুঝ?
অথবা, গবেষণার প্রত্যক্ষ উৎস কী?
উত্তর : গবেষক যখন সরাসরি পরীক্ষণের মাধ্যমে করে তখন সরাসরি মাঠ থেকে প্রাথমিক তথ্যসংগ্রহ করা হয়। তাকেই গবেষণার প্রত্যক্ষ উৎস বা প্রাথমিক উৎস বলা হয়।
১৩. গবেষণার পরোক্ষ উৎস কী?
উত্তর : গবেষকের নিজস্ব পরীক্ষণ ব্যতীত অন্য কোনো উৎস থেকে সংগৃহীত তথ্যকে পরোক্ষ উৎস বলে । কোনো অফিস, জার্নাল বা ওয়েব সাইট থেকেও এ তথ্য গ্রহণ করা যেতে পারে ।
১৪. ভবিষ্যৎ গবেষণার ক্ষেত্র নির্ধারণের জন্য কোন ধরনের গবেষণা পরিচালনা করা হয়?
উত্তর : অনুধাবণমূলক গবেষণা ।
১৫. কোন গবেষণা কার্যক্রম মূল্যায়নের জন্য কোন গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়?
উত্তর : মূল্যায়ন গবেষণা।
খ-বিভাগ
০১. গবেষণা বলতে কী বুঝ? গবেষণার মূল লক্ষ্য কী?
০২. গবেষণা ব্যাখ্যাকরণের প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ কর।
০৩. পুনরাবৃত্তিকরণ ও দৈববায়িতকরণ ব্যাখ্যা কর।
০৪. গবেষণার যৌক্তিকতা ব্যাখ্যা কর।
০৫. একটি উত্তম গবেষণার বৈশিষ্ট্যগুলো লিখ।
অথবা, একটি আদর্শ গবেষণার বৈশিষ্ট্যগুলো আলোচনা কর।
০৬. গবেষণার উদ্দেশ্যগুলো লিখ।
অথবা, গবেষণার উদ্দেশ্যগুলো কী কী?
০৭. মৌলিক ও ফলিত গবেষণার মধ্যে পার্থক্য লিখ।
০৮. গবেষণার সাধারণ বৈশিষ্ট্যগুলো লিখ।
অথবা, গবেষণার বৈশিষ্ট্যসমূহ উল্লেখ কর।
০৯. প্রায়োগিক গবেষণার ধরনসমূহ লিখ।
গ-বিভাগ
০১. ই-রিসোর্স কী? গবেষণার প্রকারভেদ সম্পর্কে আলোচনা কর।
অথবা, গবেষণা বলতে কী বুঝ? গবেষণার প্রকারভেদ সম্পর্কে আলোচনা কর।
০২. একটি গবেষণা পরিকল্পনা তৈরির ধাপসমূহ বর্ণনা কর।
অথবা, পরিমাণগত ও গুণগত গবেষণা কী? গবেষণা প্রক্রিয়ার ধাপসমূহ বর্ণনা কর।
অথবা, গবেষণা প্রক্রিয়ার ধাপসমূহ সংক্ষেপে বর্ণনা কর।