আবৃতবীজী উদ্ভিদের শ্রেণিবিন্যাসতত্ত্ব( খ+গ বিভাগ সাজেশন ) পরীক্ষা- ২০২৩

Text Box:           আবৃতবীজী উদ্ভিদের শ্রেণিবিন্যাসতত্ত্ব
      খ-বিভাগ
                                                      

 

 

 

                                                            খ-বিভাগ

 

১. ট্যাক্সোনমি ও সিস্টেমেটিক্স এর মধ্যে পার্থক্য লিখ ।

২. বেনথাম-হুকারের শ্রেণিবিন্যাসের সুবিধা অসুবিধা লিখ।

৩. বৈধ প্রকাশনী সম্পর্কে আলোচনা কর।

৪. পৃথিবীর সর্ববৃহৎ ৩টি হার্বেরিয়ামের নাম, অবস্থান ও সংগ্রহ লিখ।

৫. সংশ্লেষণমূলক ও বিশেষণমূলক বৈশিষ্ট্য বলতে কি বুঝ?

৬. সংখ্যাবাচক শ্রেণিবিন্যাসতত্ত্বের সীমাবদ্ধতা লিখ ।

৭. Acanthaceae পরিবারের শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য লিখ।

৮. ট্যাক্সোনমিতে ক্রোমোজোমের গুরুত্ব বর্ণনা কর।

৯. গুপ্তবীজী উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য লিখ।

১০. আবৃতবীজীকে নগ্নবীজী উদ্ভিদের চেয়ে উন্নত বলা হয়কেন?

১১. দ্বিপদ নামকরণের নীতিমালা লিখ।

১২. Magnoliaceae গোত্রের আদিম বৈশিষ্ট্য লিখ।

১৩. হার্বেরিয়াম শীট প্রস্তুতের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণসমূহ লিখ।

১৪. উদ্ভিদ শ্রেণীবিন্যাসে ব্যবহৃত ট্যাক্সোনমিক ও ডায়াগনোস্টিক বৈশিষ্ট্য বলতে কী বোঝায়?

১৫. প্রাথমিক ও গৌণ মেটাবোলাইটস বলতে কি বুঝ, উদাহরণ তালিকা দাও।

১৬. কাণ্ডবেষ্টক উপপত্র, পত্রকণ্টক, ক্যাপিচুলাম পুষ্পবিন্যাস, মুক্তগর্ভপত্রী স্ত্রীস্তবক-টার্মগুলি তোমার পঠিত যেসব গোত্রে পাওয়া যায় নাম লিখ ।

১৭. উদাহরণসহ কৃত্রিম, প্রাকৃতিক ও জাতিজনি শ্রেনীবিন্যাস এর সংজ্ঞা দাও।

১৮. আবৃতবীজির আদিম ও উন্নত বৈশিষ্ট্য লিখ।

১৯. Euphorbiaceae গোত্রের পুষ্প প্রতীক আঁক।

২০. ট্যাক্সোনমিক বৈশিষ্ট্য কি? এক্সোমরফিক ও এন্ডোমরফিক বৈশিষ্ট্য বর্ণনা কর।

২১. ট্যাক্সোনমির উদ্দেশ্য ও গুরুত্ব লিখ।

২২. এঙ্গালর ও প্রান্টলের মত অনুযায়ী আবৃতবীজী উদ্ভিদ এর আদি উন্নত বৈশিষ্ট্য সমূহ উল্লেখ কর।

২৩. ICBN স্বীকৃত টাইপসমূহ উল্লেখ কর।

২৪. আবৃতবীজী উদ্ভিদের উৎপত্তি বিষয়ে বেনিটিটালিয়ান ও নেটালিয়ন মতবাদের পার্থক্যগুলো কী?

২৫. Lamiaceae গোত্রের বৈশিষ্ট্য ও পুষ্প সংকেত লিখ।

২৬. আবাদি শস্য, সৌন্দর্য বর্ধনকারী উদ্ভিদ ও সংকর শনাক্তকরনে কেমোট্যাক্সোনমির ব্যবহার উদাহরণ সহ ব্যাখ্যা কর।

২৭. পার্থক্য লিখ- নিয়ত ও অনিয়ত পুষ্পবিন্যাস।

২৮. পার্থক্য লিখ- গাত্রীয় ও বহুপ্রান্তীয় অমরাবিন্যাস।

২৯. পার্থক্য লিখ- দ্বিবীজপত্রী ও একবীজপত্রী উদ্ভিদ।

৩০. পার্থক্য লিখ- Cyparaceae গোত্র ও Poaceae গোত্র।

৩১. পার্থক্য লিখ- দীর্ঘদ্বয়ী ও দীর্ঘচতুষ্টয়ী পুংকেশর।

৩২. পার্থক্য লিখ- সর্বমুখ ও সাইনুয়াস পরাগধানণী।

৩৩. পার্থক্য লিখ- অধিগর্ভ ও অধোগর্ভ গর্ভাশয়

৩৪. পার্থক্য লিখ- স্পাইকলেট ও সায়াথিয়াম পুষ্পবিন্যাস।

 

 

Text Box: গ বিভাগ

 

 

   

                                                            গ-বিভাগ

১. সমালোচনাসহ বেসির শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতি বর্ণনা কর।

২. আবৃতবীজি উদ্ভিদের উৎপত্তি ও বিবর্তন সম্পর্কিত বিভিন্ন মতবাদ সম্পর্কে আলোচনা কর।

৩. কেমোট্যাক্সোনমি কি? উদ্ভিদের শ্রেণিবিন্যাসে এলকালয়েডস, টারপিনয়েডস, ফ্লাভোনয়েডস এর ব্যবহার সম্পর্কে লিখ?

৪. ভালো ও মন্দ বৈশিষ্ট্য কি?

৫. হার্বেরিয়ামের গুরুত্ব লিখ।

৬. ডেন্ডোগ্রামের প্রস্তুতপ্রণালী বর্ণনা কর।

৭. হার্বেরিয়াম প্রতিষ্ঠার কৌশল বর্ণনা কর।

৮. লিলিওপসিডা উদ্ভিদ গোত্রের উৎপত্তি ও বিবর্তন ধারা বর্ণনা কর।

৯. সংখ্যাবাচক ট্যাক্সোনমির নীতিমালা লিখ ।

১০. বিভিন্ন প্রকার সিমেন্টিডের বর্ণনা দাও।

১১. সমালোচনাসহ এঙ্গালর ও প্রান্টলের শ্রেণিবিন্যাস পদ্ধতি বর্ণনা কর।

১২. ক্লাস্টার বিশ্লেষণ ও ডেন্ডোগ্রাম প্রস্তুতপ্রণালী বর্ণনা কর।

১৩. প্রাথমিক ও গৌণ মেটাবোলাইটস কি? উদ্ভিদ শ্রেণিবিন্যাসে প্রাথমিক, গৌণ মেটাবোলাইটস ও সিমেন্টাইডসের ব্যবহার উল্লেখ কর।

১৪. ট্যাক্সোনমিক সমস্যা সমাধানে ব্যবহৃত কোষতত্ত্বীয় বৈশিষ্ট্যসমূহ উল্লেখ কর। এসব বৈশিষ্ট্যের সফল প্রয়োগ উদাহরণসহ বর্ণনা কর।

নিম্নোক্ত গোত্রগুলির পুষ্পিক বৈশিষ্ট্য উল্লেখ কর-

 

১৫. Orchidaceae , Fabaceae , Poaceace, Astraceae, Asclepiadaceae

 

নিম্নোক্ত গোত্রসমূহের শনাক্তকারী বৈশিষ্ট্য,অর্থনৈতিক গুরুত্ব সহ প্রত্যেক গোত্রের দুইটি করে উদ্ভিদের সাধারণ ওবৈজ্ঞানিক নাম উল্লেখ কর-

১৬. Asteraceae

১৭ Orchidaceae

১৮. Euphorbiaceae

১৯. Magnoliaceae

২০. Poaceae

২১. Polygonaceae

২২. Areacaeae

২৩. Liliaceae

২৪. Zingiberaceae

২৫. Poaceae

২৬. Asclepiadaceae

২৭. Asteraceae

 

টীকা লিখ-

২৮. ICBN-নীতিমালা।

২৯. পুষ্পমঞ্জরী।

৩০. সেরোলজি।

৩১. নাম বর্জন/পরিবর্তন।

৩২. সংরক্ষিত নাম।

৩৩. প্রতীকীকরণ/ টাইপিফিকেশন।

৩৪. সমনাম বা সিনোনিম।

৩৫. কেমব্রিজ কোড।

৩৬. Holotype/সাইটেশন।

 

চিত্র ও উদাহরণসহ বর্ণনা কর:

৩৭. গাত্রীয় অমরাবিন্যাস।

৩৮. ভার্টিসিলেস্টার।

৩৯. ক্যাপিচুলাম।

৪০. স্প্যাডিক্স।

৪১. দীর্ঘদ্বয়ী পুংকেশর।

৪২. গাইনোবেসিক গর্ভদণ্ড।

৪৩. স্পাইকলেট।

৪৪. সায়াথিয়াম

৪৫. সিনজেনেসিয়াস পুংকেশর।

৪৬. প্রান্তীয় অমরাবিন্যাস।