কর্কের স্বীকার্য ও অজানা উদ্ভিদ রোগ নির্নয় পদ্ধতি ।২য় অধ্যায় ।Plant Pathology( অনার্স ৩য়বর্ষ উদ্ভিদবিজ্ঞান সাজেশন)
কর্কের স্বীকার্য ও অজানা উদ্ভিদ রোগ নির্নয় পদ্ধতি ।২য় অধ্যায় ।Plant Pathology( অনার্স ৩য়বর্ষ উদ্ভিদবিজ্ঞান সাজেশন)
অধ্যায় ০২:কর্কের স্বীকার্য ও অজানা উদ্ভিদ রোগ নির্নয় পদ্ধতি
০১. রোগ লক্ষণ বলতে কি বুঝ?
উত্তর : উদ্ভিদ রোগাক্রান্ত হলে কতকগুলো বাহ্যিক লক্ষণ প্রকাশিত হয়, একে রোগ লক্ষণ বলে।
০২. রোগ নির্ণয় (Diagnosis) কি?
উত্তর : কোনো রোগের জন্য যে প্যাথোজেন বা প্রতিকূল পরিবেশ দায়ী তা নির্ণয় করা এবং লক্ষণ ও সাক্ষ্য-প্রমাণ দেখে রোগ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়াকে রোগ নির্ণয় (Diagnosis) বলে।
০৩. RLO বা Fastudius bacteria কি?
উত্তর : Clavibacter গণের কিছু ক্ষুদ্র অণুজীবকে Fastadius bacteria বলা হয়। এরা গ্রাম নেগেটিভ, বাধ্যতামূলক পরজীবী এবং উদ্ভিদের বেশ কিছু রোগ সৃষ্টি করে এদেরকে পূর্বে Rickettsia Like Organism (RLO) বলা হতো ।
০৪. দুটি পরজীবী গুপ্তজীবী উদ্ভিদের গণের নাম লিখ।
উত্তর : Cascuta, Striga. •
০৫. ককের স্বীকার্য বলতে কি বুঝ?
উত্তর : কোনো অজানা রোগ শনাক্তকরণে বিজ্ঞানী রবার্ট কক একটি মূলনীতি প্রদান করেন যাকে কর্কের স্বীকার্য বলা হয়।
০৬. কর্কের স্বীকার্য অনুসরণ করে কি সঠিকভাবে জানা যায়?
উত্তর : উদ্ভিদ ও প্রাণীর হাজার হাজার রোগের কারণ নির্ণয় সঠিকভাবে জানা যায় ।
০৭) সিস্টেমিক রোগ কাকে বলে?
উত্তর : উদ্ভিদের সমস্ত অঙ্গে বিস্তৃত হয়ে যে রোগ সৃষ্টি করে তাকে সিস্টেমিক রোগ বলা হয়।
খ-বিভাগ :
০১. অজানা রোগ নির্ণয়ার্থে তুমি কি পদক্ষেপ নিবে তা বর্ণনা কর।
অথবা, একটি অজানা রোগ নির্ণয়ের জন্য প্রয়োজনী পদক্ষেপ বর্ণনা কর।
০২. উদ্ভিদের রোগ নির্ণয় বা রোগ শনাক্তকরণ বা Diagnosis কী? ব্যাখ্যা কর।
০৩. অজানা উদ্ভিদের রোগ নির্ণয়ে কর্কের সীমাবদ্ধতা বর্ণনা কর।
অথবা, কর্কের স্বীকার্যের সীমাবদ্ধতা লিখ।
গ-বিভাগ :
০১. উদ্ভিদ রোগ শনাক্তকরণ পদ্ধতি আলোচনা কর।
অথবা, উদ্ভিদ রোগ নির্ণয়ের মূল পদ্ধতি বর্ণনা কর।
০২. উদ্ভিদ রোগজীবাণু বিস্তারের পদ্ধতিগুলো আলোচনা কর।
০৩. কোনো অজানা রোগ শনাক্তকরণে কর্কের স্বীকার্য আলোচনা কর।
অথবা, কর্ক-এর স্বীকার্য লিখ।
Read more:1st chapter