ইথনোবোটানি গবেষণার পদ্ধতি । ৩য় অধ্যায় । Economic Botany Ethnobotany and Pharmacognosy( অনার্স ৪র্থ বর্ষ উদ্ভিদবিজ্ঞান সাজেশন)।
ইথনোবোটানি গবেষণার পদ্ধতি । ৩য় অধ্যায় । Economic Botany Ethnobotany and Pharmacognosy( অনার্স ৪র্থ বর্ষ উদ্ভিদবিজ্ঞান সাজেশন)।
অধ্যায়-০৩:- ইথনোবোটানি গবেষণার পদ্ধতি
ক-বিভাগ
১. ইথনোবোটানির প্রধান হাতিয়ার কী?
উত্তর: ইথনোবোটানির প্রধান হাতিয়ার হলো- মাঠ পর্যায়ে কাজ করা।
২. ইথনোবোটানির গবেষণার তথ্যের প্রধান বিষয়গুলো কী?
উত্তর: মাঠ পর্যায়ে কাজ, আর্কিওলজিক্যাল, বিভিন্ন অনুষ্ঠান, সাহিত্য, স্থানীয় নাম, পরীক্ষিত নমুনা প্রভৃতি।
৩. মাঠ পর্যায়ে পদক্ষেপগুলো কী কী?
উত্তর: ১. তথ্যপ্রদানকারী নির্বাচন ও ২. সাক্ষাৎ গ্রহণকারী।
৪. Ethnologies কী?
উত্তর: আদিবাসিনাদের উৎপত্তি, সুনির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য, রীতিনীতি বিস্তৃতি সম্পর্কে অধ্যয়ন হলো- Ethnologies.
৫. অথর্ববেদ-এ প্রধান উদ্ভিদ কোনগুলো?
উত্তর: হক্ষিকর্ণ, পলাশ ও যব।
৬. কৌটিল্য অর্থশাস্ত্রে প্রধান উদ্ভিদ কোনগুলো?
উত্তর: যব, বকুল, বাবুল, বালা চিত্রক, গুঞ্জ, লোত্র প্রভৃতি।
৭. রামায়ণ মহাকাব্যে প্রধান উদ্ভিদ কোন গুলো?
উত্তর: অশোক, অর্জুন, বট, তমাল, আম, কাঁঠাল, গাব, তাল, বেল, আমলকী, শীম, বিশ্যল্যকরণী, কেয়া, পদ্ম ইত্যাদি।
৮. কিসের ভিত্তিতে ডাটা রেকর্ড করা হয়?
উত্তর: ডাটা সংগ্রহের জন্য তথ্যপ্রদানকারীকে অবশ্যই বিশ্বস্ত হতে হবে এবং বিষয় সম্পর্কে জ্ঞাত হতে হবে।।
৯. ইথনোবোটানির উপাত্তগুলো কী কী?
উত্তর: সাক্ষাৎকার গ্রহণ, উদ্ভিদ এবং প্রাণী সংগ্রহ, ফটোগ্রাফাস, বাজার জরিপ, গবেষণাগারে বিশ্লেষণ।
১০. জরিপ সাধারণত কত প্রকার?
উত্তর: দুই প্রকার। যথা- ১. প্রশ্নমালা ও ২. তালিকা।
১১. জরিপ ও বিশ্লেষণী কৌশলগুলো কয় ধরনের ফলাফল দেখা যায় ও কী কী
উত্তর: চার ধরনের। যথা- ১. বর্ণনামূলক তালিকা: ২. পদমর্যাদা। ৩. সাদৃশ্যতা পরিমাণ ও ৪. যোগ্যতা।
১২. পরীক্ষিত নমুনা কী?
উত্তর: যাচাইয়ের মাধ্যমে বা পরীক্ষার মাধ্যমে যে নমুনা সংগ্রহ করা হয় তাকে পরীক্ষিত নমুনা বলা হয়।
১৩. সাক্ষাৎকারী কি বিষয়ে প্রশ্ন করবে?
উত্তর: মানুষের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে যেমন- তাদের খাওয়া-দাওয়া, চলাফেরা, সামাজিক প্রেক্ষাপট, ধর্মীয় আচার-আচরণ ইত্যাদি নিয়ে প্রশ্ন করা।
১৪. প্রত্নতত্ত্বের একটি উল্লেখযোগ্য ভাণ্ডার কোথায়?
উত্তর: ভারতে খোদাই করা একটি ভাণ্ডার।
খ-বিভাগ
১. ইথনোবোটানির গবেষণা পদ্ধতি কী কী?
২. ইথনোবোটানির গবেষণা নকশা সম্পর্কে লিখ।
৩. ইথনোবোটানি গবেষণা তথ্যের প্রধান উৎসগুলো কি তা লিখ।
অথবা, ইথনোবোটানির গবেষণার তথ্যের প্রধান বিষয়গুলো লিখ।
৪. ইথনোবোটানির প্রোটোকলগুলো লিখ।
গ-বিভাগ
১. ইথনোবোটানি গবেষণা কী? ইথনোবোটানি গবেষণা পদ্ধতির ধাপগুলো সংক্ষেপে বর্ণনা
অথবা, ইথনোবোটানির গবেষণা পদ্ধতিসমূহ বর্ণনা কর।
অথবা, ইথনোবোটানির গবেষণা পদ্ধতির ধাপগুলো আলোচনা কর।
অথবা, ইথনোবোটানি গবেষণার জন্য অনুসৃত ধাপগুলো বর্ণনা কর।
২. ইথনোবোটানি গবেষণা ক্ষেত্রের বিবরণ দাও।
৩. ইথদোবোটানির তথ্য সংগ্রহ ও শনাক্তকরণ সম্পর্কে বর্ণনা কর।
৪. ইথনোবোটানি গবেষণা ক্ষেত্রের বিবরণ দাও।